Recent

6/recent/ticker-posts

Advertisement

Responsive Advertisement

সব মুসলিম জঙ্গি নয় কিন্ত সব জঙ্গি মুসলিম কেন?

সব-মুসলিম-জঙ্গি-নয়-কিন্ত-সব-জঙ্গি-মুসলিম-কেন


 সন্ত্রাস এর কোন ধর্ম নেই- বলা হয়। কিন্তু সব জঙ্গি সংগঠন মুসলিম কেন?

উপমহাদেশে ৮০% মুসলিম জঙ্গি বাদ সমর্থন করে কেন?

সারা বিশ্ব মুসলিম করা কি সম্ভব জঙ্গি সংগঠন অনুযায়ী?


মাওবাদী কমিউনিস্ট পার্টি ভারত, পূর্ব বাংলা সর্বহারা পার্টি, পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টি, আখিল ভারত নেপালি একতা সমাজ, alpha 66 omega 7, animal liberation front, army of God, Aryan nations, earth liberation front, atomwaffen division,Jewish Defense League, may 19 Communist organization ইত্যাদি, এগুলো র নাম শুনেছেন? এগুলো তে ঢুকতে হলে আপনাকে ১০০% খাঁটি মুসলিম হতে হবে!! কি? ভ্রু কুঁচকে গেল নাকি? আপনি ই তো দাবি করলেন সব জঙ্গি মুসলিম কিন্তু এদেরকে আপনার আব্বু আমেরিকা কালো তালিকাভুক্ত করেছে। আবার মাওলানা ফিদেল কাস্ত্রো সাহেব, চে গুয়েভারা সাহেব এনারাও অনেক বড় মুসলিম মুজাদ্দিদ ছিলেন, কারণ এনারাও আমেরিকার মতে জঙ্গি/সন্ত্রাসী। আপনি যদি এদের মুসলিম হিসেবে না মানেন তাহলে ….।

সন্ত্রাসের ধর্ম নেই কিন্তু জঙ্গিবাদের ধর্ম আছে তাই সব জঙ্গি মুসলিম। Terrorist attack এর বাংলা অর্থ দুই ধরনের, ১. যদি হামলাকারী আরবি নামধারী হয় তাহলে জঙ্গি হামলা। ২. যদি হামলাকারী আরবি নামধারী না হয় তাহলে সেটিকে সন্ত্রাসী হামলা। সুতরাং বুঝতেই পারছেন সন্ত্রাসের ধর্ম না থাকলে ও জঙ্গিবাদের ধর্ম আছে। আর হামলাকারী কেবলমাত্র মুসলিম নামধারী হলেই যেহেতু জঙ্গি হতে পারে তাহলে মানতেই হবে সব জঙ্গি মুসলিম। তবে আপনি যদি ইংরেজি terrorism/terrorist শব্দ ব্যবহার করেন সেক্ষেত্রে আপনার মতাদর্শের অনেকেই খুঁজে পাবেন ‌। আসলে উত্তর দেয়ার উদ্দেশ্য আপনাকে ইংরেজি শব্দদ্বয়ের সাথে পরিচয় করানো।

এবার আসি আপনার আব্বু আমেরিকার কথায়। একটু গুগল করে দেখেন আমেরিকার (ফ্লোরিডা, টেক্সাস, ক্যালিফোর্নিয়া ইত্যাদি ) কতটি স্বাধীনতা কামী প্রদেশে কতটি দেশীয় জঙ্গী থুক্কু সন্ত্রাসী সংগঠন রয়েছে। এসব সংগঠনকে কখনো ই জঙ্গি সংগঠন বলবেন না কারণ এদের বাংলা সন্ত্রাসী হবে কারণ এদের আরবি নাম নেই। আবার আমেরিকা আব্বুর জাপানে পারমাণবিক বোমা হামলা করে কয়েক লক্ষ মানুষ মারলে ও সেটা মানবতাবাদ। কিউবা, ভিয়েতনাম যুদ্ধে আমেরিকা কে উপমহাদেশের সবাই ভিলেন মনে করে, কিন্তু ইরাক, লিবিয়া আফগানিস্তান ও সিরিয়ায় লাখ ত্রিশেক মুসলিম হত্যাকে আমরা সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ, অসভ্যদের সভ্য করার যুদ্ধ হিসেবে দেখে থাকি। আবার আমেরিকা ইরাকে হামলা ভুল ছিল বললে আমরা বিপুল উৎসাহে তালি দিয়ে আমেরিকা কে দায়মুক্তি দিই। তালেবান জঙ্গি বা সন্ত্রাসী, কিন্তু আমেরিকা-তালেবান যুদ্ধে আমেরিকা কতজন হত্যা সাধারণ মানুষ করেছে, আর তালেবান কতজন সাধারণ মানুষ হত্যা করছে হিসাব দেখেন। আবার এখন আমেরিকা আব্বু তালেবানের সঙ্গে চুক্তি করে তালেবান কে সন্ত্রাসী নয় বললেও, আমেরিকার সন্তানরা মানতে রাজি না, আবার মুখে কিছু বলতে ও পারছে না। কিছু দিন আগে আমেরিকা আব্বু সুদানের কাছ থেকে ৩০ মিলিয়ন ডলার ভিক্ষা খুঁজছিল, দিলে তাদের সন্ত্রাসী রাষ্ট্রের লিস্ট থেকে বাদ দেয়ার কথাও দিয়েছিল। একইভাবে আপনার রাশিয়া, ব্রিটেন, ফ্রান্স আব্বুর কথাও বলা যায়। ফ্রান্স আব্বু আবার মানব খুলির যাদুঘর বানিয়ে সারা বিশ্বে সভ্যতা ও মানবতা ছড়িয়ে দিচ্ছে। বিশ শতকে আফ্রিকার মানুষ এনে চিড়িয়াখানায় প্রদর্শন করা ফ্রান্স এখন মানবাধিকার বাস্তবায়ন করতে চায় সারা বিশ্বে। কারণ আফ্রিকার মানুষ গুলো হোমোস্যাপিয়েন্স কিনা সেটা নিয়ে ফ্রান্সের বিজ্ঞানীরা মারাত্মক সন্দেহের মধ্যে ছিল!!

এতসব বলার কারণ এখন আমি জঙ্গিবাদের সংজ্ঞা দিতে যাচ্ছি। জঙ্গিবাদের সংজ্ঞা আমেরিকার মতে:

১. আন্তর্জাতিক জঙ্গিবাদ:

ব্যাক্তি বা সংঘবদ্ধ গোষ্ঠী যারা বিদেশী সন্ত্রাসবাদী সংস্থা বা দেশগুলির দ্বারা অনুপ্রাণিত, বা এর সাথে যুক্ত, তাদের দ্বারা সংঘটিত হিংসাত্মক, অপরাধমূলক কাজ ।

২. দেশীয় জঙ্গিবাদ:

রাজনৈতিক, ধর্মীয়, সামাজিক, জাতিগত বা পরিবেশগত প্রকৃতির মতো ঘরোয়া প্রভাব থেকে উদ্ভূত আরও আদর্শিক লক্ষ্যে ব্যক্তি ও / বা গোষ্ঠী দ্বারা সংঘটিত হিংসাত্মক, অপরাধমূলক কাজগুলি।

জাতিসংঘের মতে:

১৯৯৪ সালের ডিসেম্বরে সন্ত্রাসবাদের নীচের রাজনৈতিক বিবরণ ব্যবহার করে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ডের নিন্দা জানিয়েছিল

Criminal acts intended or calculated to provoke a state of terror in the general public, a group of persons or particular persons for political purposes are in any circumstance unjustifiable, whatever the considerations of a political, philosophical, ideological, racial, ethnic, religious or any other nature that may be invoked to justify them.

এখানে রাজনৈতিক, দার্শনিক, মতাদর্শিক, বর্ণবাদী, উপজাতি গত, ধর্মীয় উদ্দেশ্য অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

একটু ঠান্ডা মাথায় জাতিসংঘের সংজ্ঞা টা বিবেচনা করে দেখুন উপমহাদেশের কোন কোন দল সন্ত্রাসী দল। এক্ষেত্রে আপনি আপনার দলের মতাদর্শ (রাজনৈতিক বা ভৌগলিক) অন্য কারো উপর চাপিয়ে দেয়ার জন্য ত্রাস ছড়ালে বা হিংসাত্মক কাজ করলে সেটাও সন্ত্রাসী বা জঙ্গি বলে বিবেচিত হবে।

আমেরিকার সংজ্ঞা কয়দিন পর পর পাল্টায় তাই আর কিছু বললাম না এটা নিয়ে।

এবার আপনাকে কিছু তথ্য প্রমাণ দিব।

মাও সে তুং, স্ট্যালিন সহ উল্লেখিত সবাই মানবতার ত্রাণকর্তা ছিলেন!

আখিল ভারত নেপালি একতা সমাজ

Akhil Bharat Nepali Ekta Samaj - Wikipedia
Akhil Bharat Nepali Ekta Samaj (ABNES) is a group founded in 1979 in Varanasi , India , whose stated purpose is to work for the unity amongst, and welfare of Nepalese people residing in India. [1] On July 2002 it was declared a terrorist organisation , and banned by the Ministry of Home Affairs . [2] [1] Following this designation, Janardhan Thapa, an executive member of the group's central committee, announced that they would change their name and focus on "social and cultural activities". [1] Translated into English from Hindi , the group is roughly called the 'All India Nepalese Integration Society.' [3]

কমিউনিস্ট পার্টি ভারত (মাওবাদী)

ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মাওবাদী) - উইকিপিডিয়া
এই নিবন্ধটি ইংরেজি থেকে বাংলায় অনুবাদ করা প্রয়োজন। এই নিবন্ধটি ইংরেজি ভাষায় লেখা হয়েছে। নিবন্ধটি যদি ইংরেজি ভাষার ব্যবহারকারীদের উদ্দেশ্যে লেখা হয়ে থাকে তবে, অনুগ্রহ করে নিবন্ধটি ঐ নির্দিষ্ট ভাষার উইকিপিডিয়াতে তৈরী করুন। অন্যান্য ভাষার উইকিপিডিয়ার তালিকা দেখুন এখানে। এই নিবন্ধটি পড়ার জন্য আপনি গুগল অনুবাদ ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু এ ধরনের স্বয়ংক্রিয় সরঞ্জাম দ্বারা অনুবাদকৃত লেখা উইকিপিডিয়াতে সংযোজন করবেন না, কারণ সাধারণত এই সরঞ্জামগুলোর অনুবাদ মানসম্পন্ন হয় না। ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মাওবাদী) বা সিপিআই (মাওবাদী) হচ্ছে ভারতের একটি মাওবাদী কমিউনিস্ট পার্টি । [৪] ২০০৪ খ্রিস্টাব্দের ২১ সেপ্টেম্বর ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী-লেনিনবাদী) জনযুদ্ধ এবং ভারতের মাওবাদী কমিউনিস্ট সেন্টার (এমসিসিআই) মিলিত হয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মাওবাদী)। একই বছর ১৪ অক্টোবর আনুষ্ঠানিক ভাবে এই সংগঠনটির প্রতিষ্ঠা ঘোষিত হয়। ঐক্যবদ্ধ হবার মাধ্যমে সাময়িক কেন্দ্রীয় কমিটি গঠিত হয়, অন্য জনযুদ্ধ অংশের নেতা মুপ্পালা লক্ষ্মণ রাও ওরফে "গণপতি" সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। [৫] ২০১৪ সালের মে দিবসে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী-লেনিনবাদী) নকশালবাড়ি সিপিআই মাওবাদীদের সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে একটি একক পার্টি গঠন করে। [৬] সিপিআই (মাওবাদী)কে প্রায়ই পশ্চিমবঙ্গে সংঘটিত ১৯৬৭ সালের নকশালবাড়িতে বিপ্লবী মাওবাদী আন্দোলনের কারণে নকশালবাদী হিসেবে উল্লেখ করা হয়। [৭] সিপিআই (মাওবাদী)কে ভারতে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসাবে বেআইনি কার্যকলাপ (প্রতিরোধ) আইনের অধীনে মনোনীত করা হয়। [৮] [৯] [১০] [১১] ২০০৬ সালে প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং ভারতের জন্য নকশালদেরকে "একক বৃহত্তম অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা প্রতিদ্বন্দ্বী" হিসাবে উল্লেখ করেছিলেন, [১২] [১৩] এবং বলেছিলেন যে "জনসংখ্যার বঞ্চিত ও বিচ্ছিন্ন অংশ" ভারতে মাওবাদী আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু গঠন করে। [১৪] সরকারি কর্মকর্তারা ঘোষণা করেছেন যে, ২০১৩ সালে, দেশের ৭৬টি জেলা "বামপন্থী চরমপন্থার" দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে, ১০৬টি মতাদর্শগত প্রভাবের মধ্যে রয়েছে। [১৫] এটি সিপিআই (এমএল) (পিপলস ওয়ার গ্রুপ), মাওবাদী কমিউনিস্ট সেন্টার বা এম সি সি এবং সিপিআই (এমএল) পার্টি ইউনিটি হিসাবে বিভিন্ন কমিউনিস্ট গ্রুপের সম্মিলনের মাধ্যমে গঠিত হয়। ২০০৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পার্টি সংযুক্তির চুক্তিতে জনযুদ্ধ দলের তরফে সাধারণ সম্পাদক মুপ্পালা লক্ষ্মণ রাও ওরফে গনপতি ও মাওয়িস্ট কমিউনিস্ট সেন্টারের তরফে প্রশান্ত বোস একীকরণ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিলেন। সিপিআই (মাওবাদী) বিশ্বাস করে যে ভারতীয় রাষ্ট্র পরিচালিত হচ্ছে " সাম্রাজ্যবাদ , মুৎসুদ্দি বুর্জোয়া ও সামন্তবাদী প্রভুদের সহযোগিতায়।" [১৬] দক্ষিণ এশিয়া সন্ত্রাসবাদ পোর্টাল অনুযায়ী, পার্টির দুটি অংশই তাদের ২০০৪ সালের সম্মেলনের পূর্বে কমিউনিজমের ভিন্ন ভিন্ন সংস্করণগুলির সাথে সামঞ্জস্য রেখেছিল, যদিও "উভয় সংগঠন 'শ্রেণি শত্রু ধ্বংসে' তাদের বিশ্বাস রেখেছিল এবং এবং গণযুদ্ধকে সাংগঠনিক লক্ষ্য অর্জনের উপায় হিসাবে গ্রহণ করেছিল। কোন্ডাপল্লী সীতারামাইয়া প্রতিষ্ঠিত পিপলস ওয়ার গ্রুপ (পিডব্লুজি) বা জনযুদ্ধ গোষ্ঠী একটি মার্কসবাদী-লেনিনবাদী অবস্থান পালন করে, যখন মাওবাদী কমিউনিস্ট সেন্টার অফ ইন্ডিয়া (এমসিসিআই) মাওবাদী মনোভাব নিয়েছিল। একত্রিত হওয়ার পর, অন্ধ্রপ্রদেশের পিডব্লিউজি সচিব ঘোষণা করেন যে সিপিআই-মাওবাদী তার চিন্তাভাবনা পথনির্দেশক হিসাবে তার "কার্যক্রমের সমস্ত ক্ষেত্রের মধ্যে মার্কসবাদ-লেনিনবাদ-মাওবাদ মতাদর্শিক ভিত্তিকে

মাওবাদী হামলার নিউজ

মাওবাদী হামলা News in Bengali, Latest মাওবাদী হামলা Bangla Khobor, photos, videos | Zee News Bangla
মাওবাদী হামলা bangla news - Get latest and breaking bangla news about মাওবাদী হামলা, updated and published at 24Ghanta, Zee News Bengali.

ছত্তিশগড়ে মাওবাদী হামলা

ছত্তিশগড়ে মাওবাদী হামলায় অন্তত ২২ জন জওয়ান নিহত - BBC News বাংলা
সুকমা ও বিজাপুর জেলার সীমান্তবর্তী গভীর জঙ্গলে শনিবার কয়েক ঘন্টা ব্যাপী তীব্র বন্দুকযুদ্ধের পর নিরাপত্তা বাহিনীর বহু সদস্য হতাহত হয়েছেন। মাওবাদীদের একজন নারী গেরিলা প্রাণ হারিয়েছেন।

পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টি ও পূর্ব বাংলা সর্বহারা পার্টি

যেভাবে চরমপন্থায় রূপ নিল উগ্র বাম আন্দোলন - BBC News বাংলা
বাংলাদেশে এক সময় মার্কসবাদ এবং মাওবাদী আদর্শ নিয়ে কর্মকাণ্ড শুরু করলেও পরবর্তীতে অতি বাম কিছু সংগঠনের পরিচিতি হয়ে পড়ে 'চরমপন্থী' হিসাবে, যারা এক পর্যায়ে নানা অপরাধের সঙ্গেও জড়িয়ে পড়ে।

কিছু মানবতাবাদী সন্ত্রাসী হামলা (জঙ্গি হামলা নয়):

Texas Naval base shooter believed to have expressed support for terrorist groups online
The deceased suspect in Thursday's shooting at Naval Air Station Corpus Christi in Texas was a 20-year-old male named Adam Alsahli of Corpus Christi, according to two law enforcement sources familiar with the ongoing investigation.
Texas Walmart shooting 'domestic terrorism' - BBC News
The suspect is charged with capital murder over the El Paso attack that left 20 people dead.
11 Killed in Synagogue Massacre; Suspect Charged With 29 Counts (Published 2018)
The suspect in the Saturday morning attack, identified as Robert D. Bowers, 46, was in custody, law enforcement officials said. At least 11 people were reported killed.
A summary of attacks on Muslims in Western countries
Anti-Muslim attacks have steadily increased in the past few years worldwide.

কিউট কিছু গণহত্যা:

Rohingya genocide - Wikipedia
Events leading up to the 2016 persecutions Edit The persecution of Rohingya Muslims in Myanmar dates back to the 1970s. [8] Since then, the Rohingya people have been persecuted on a regular basis by the government and nationalist Buddhists. [9] The tensions between the various religious groups in the country were often exploited by past military rulers of Myanmar. [46] Amnesty International notes that the Rohingya suffered human rights violations under past military dictatorships since 1978, and many of them have fled to neighbouring Bangladesh as a result. [51] In 2005, the United Nations High Commissioner for Refugees assisted with the repatriation of Rohingyas from Bangladesh, but allegations of human rights abuses in the refugee camps threatened this effort. [52] In 2015, 140,000 Rohingyas remained in IDP (Internally Displaced Persons) camps after communal riots in 2012. [53] In 2015, the Allard K. Lowenstein International Human Rights Clinic at Yale Law School found "strong evidence that genocide is being committed against Rohingya." [54] [55] After eight months of analysing whether the persecution of the Rohingya in Rakhine State satisfied the criteria for genocide, the study found that the Burmese government, with the help of extremist Buddhist monks, was responsible for ethnic cleansing and genocide against the Rohingya. Before the most recent violence, in its 17 March 2016 Atrocities Prevention Report , [56] the U.S. Department of State summarised: The situation in Rakhine State is grim, in part due to a mix of long-term historical tensions between the Rakhine and Rohingya communities, socio-political conflict, socio-economic underdevelopment, and a long-standing marginalisation of both Rakhine and Rohingya by the Government of Burma. The World Bank estimates Rakhine State has the highest poverty rate in Burma (78 per cent) and is the poorest state in the country. The lack of investment by the central government has resulted in poor infrastructure and inferior social services, while lack of rule of law has led to inadequate security conditions. [56] Members of the Rohingya community in particular reportedly face abuses by the Government of Burma, including those involving torture, unlawful arrest and detention, restricted movement, restrictions on religious practice, and discrimination in employment and access to social services. In 2012, the intercommunal conflict led to the death of nearly 200 Rohingya and the displacement of 140,000 people. Throughout 2013–2015 isolated incidents of violence against Rohingya individuals continued to take place. [56] Initial border incidents Edit According to Myanmar state reports, on 9 October 2016, armed individuals attacked several border police posts in Rakhine State and left nine police personnel dead. [57] Weapons and ammunition were also looted. The attack took place mainly in Maungdaw Township . [58] A newly formed insurgent group, Harakah al-Yaqin , claimed responsibility a week later. [59] Cr
Jammu Massacre: A forgotten story of how over 2 lakh Muslims were killed in Jammu which led to Kashmir issue
After the Partition of India, during October–November 1947 in the Jammu region of the princely state of Jammu and Kashmir, a large number of Muslims were massacred and others driven away to West…

কিছু অতি মানবিক সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড: (এসব সন্ত্রাসীদের ভারত ইন্ধন ও অস্ত্র দেয় বলে বিবিসি বাংলা গুজব ছড়িয়ে দিয়েছে!! এরা শুধু চাঁদাবাজির টাকার জন্যে হত্যা করে!!)

৪ সশস্ত্র সংগঠনের কাছে জিম্মি পাহাড়ি জনপদ
আজ ২ ডিসেম্বর। ২২ বছর আগে আজকের এই দিনে পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলায় সশস্ত্র সংগ্রামে লিপ্ত থাকা সংগঠন জনসংহতি সমিতির (জেএসএস-মূল) সঙ্গে সরকারের শান্তিচুক্তি হয়। চুক্তির শর্ত অনুযায়ী পাহাড়িদের সশস্ত্র সংগ্রামের পথ ছেড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় কাজ করার কথা। অথচ চুক্তির ২২ বছর পরও পাহাড়ে শান্তি ফেরেনি। উল্টো আরও তিনটি সশস্ত্র আঞ্চলিক দলের উত্থান ঘটেছে।

আর ইসলামোফোবিক অ্যাটাক লিখে গুগল করে দেখুন।

আমাদের ধারণা ৯/১১ এর পরে ইসলামোফোবিক আক্রমণ হয়েছে, মুসলমানদের উপর অত্যাচার নির্যাতন হয়েছে। উপরে ২টি স্ক্রিনশট দেয়া হয়েছে, সময়টা একটু দেখুন। অর্থাৎ ২০০১ এর আগে ও মুসলমানদের উপর হত্যা নির্যাতন নিপীড়ন হয়েছে, কিন্তু আমেরিকা আব্বু সবাইকে গিলিয়েছে সব কিছু ২০০১ এর টুইন টাওয়ার হামলার পরে হয়েছে। আর টুইন টাওয়ার হামলা নিয়ে বিশেষ কিছু বলার নেই।

আমি অবশ্যই গুজরাটের মুসলিম নিধন, হাল আমলের কমিউনিস্ট শি জিনপিং এর জিনজিয়াং এর উইঘুর মুসলিম নিধন, উইঘুর মুসলিমদের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিক্রি এসবকে জঙ্গিবাদ বলতে চাইলে ও পারছিনা। কারণ আপনি এসবকে জঙ্গিবাদ দুরের কথা সন্ত্রাসবাদ বলেও মানবেন না।

ত্রিশ চল্লিশ বছর ধরে রোহিঙ্গা গণহত্যা চালানো জান্তা সরকার, আমেরিকার মতে জঙ্গি বা সন্ত্রাসী না হলেও রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি জঙ্গি গোষ্ঠী।

আর আপনি কোন পেয়ার রিভিউড জার্নালের কত সাইটেশন বিশিষ্ট গবেষণা পত্রে, উপমহাদেশের ৮০% মুসলিম জঙ্গিবাদ সমর্থন করে, সেটা পাইলেন তার কোন লিংক সংযুক্ত না করায় এটি নিয়ে কিছু বলতে পারছি না। উপমহাদেশের ৮০% মুসলিম জঙ্গিবাদ সমর্থন করে কিনা সেটা জানার উপায় না থাকলে ও, আপনি একান্তই ইসলাম বিদ্বেষী জঙ্গি সেটা জানা গেছে।হয়ত কিছু দিন পর কোরায় প্রশ্ন দেখব "মুসলিম জঙ্গিদের হামলায় টয়লেটে ২০ মশা নিহত, ১০০ মশা আহত।" ঘটনা টা আপনি কিভাবে দেখছেন।

অন্য কোন সংগঠনকে জঙ্গি মানা না মানা পাঠকের ব্যক্তিগত ব্যাপার হলেও। অজ্ঞাতনামা হিসেবে মুসলিম বিদ্বেষী প্রশ্ন করে কোরা বাংলার পরিবেশ বিষাক্ত করার জন্য আমি আপনাকে কোরার হিংসাত্মক জঙ্গি হিসেবে সনাক্ত করার জন্য, কোরা টিমের কাছে অনুরোধ রাখছি।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: আমেরিকা মরুভূমিতে শুটিং করে আইএস, আল কায়েদার হামলার ভিডিও বলে, মিড়িয়ায় চালানোর অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার খবর আশাকরি শুনে থাকবেন। এটার লিংক আর দিলাম না।

কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।


লিখেছেন ঃ-Saber-Mahmud

Post a Comment

0 Comments